আজ বুধবার, ২৫শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে মশার ঔষধ স্প্রে

নিজস্ব প্রতিবেদক 

মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোশনের উদ্যোগে প্রতিদিনের ন্যায় শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মশক নিধন ঔষধ স্প্রে করা হয়েছে। পাশা পাশি করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মানুষকে সচেতন করে যাচ্ছে নাসিকের মশক নিধন টিম।

বৃহস্পতিবার সকালে সিটি করপোরেশন পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা আলমগির হোসেন হিরনের নেতৃত্বে প্রতিদিনের ন্যায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেনশনওে ১৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকয় মশক নিধন ঔষধ দেয়া হয়। এসময় নাসিকের মশক নিধন টিম শহরের জিমখানা, দক্ষিন র‌্যালি বাগান হয়ে মিনা বাজার এম এম মালেহ রোড, বিদাস রোড,বিআইডব্লিউ টিসি, নয়ামাটি, থানা কোয়াটার এলাকায় মশক নিধন ঔষধ দেয়া হয়।

সিটি করপোরেশন পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা আলমগির হোসেন হিরণ বলেন, আমাাদের নারায়ণগঞ্জ সহ সারাদেশ করোনা ভাইরাসে বিপর্যস্ত। কোভিড ১৯ এর পাশা পাশি নগরীর মানুষ ডেঙ্গু মাশর আতঙ্কে থাকেন। নগরবাসির মাঝে যেন ডেঙ্গুর ভয় না থাকে তার জন্য সিটি করপোরেশনরে উদ্যোগে প্রতিটি ওয়ার্ডে মশক নিধন ঔষধ দেয়া হচ্ছে। কিন্তু এই ঔষধ দেয়ার জন্য সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫ জনের একটি করে টিম করে দেয়া হয়েছে। করোনার ভাইরাসের কারনে তা বারিয়ে ২০ জনের টিম করা হয়েছে। তারা ওই ওয়ার্ডের এলাকায় গিয়ে বাড়ির ছাদের গাছের টপে, সড়কের ওলিতে গলিতে যেখানে মশা জন্মানোর জায়গা ওই খানে মশার ঔষধ প্রদান করবে। আমাদের এ কাজ প্রতিদিন অব্যাহত থাকবে। প্রতিদিন নাসিকের ১ টি ওয়ার্ডে আমাদের টিম মশা নিধন ঔষধ দিবে। আমি বিশ্বাস করি এতে মানুষ মশার উপদ্রব থেকে স্বস্তি পাবে।

পরিচ্ছন্ন পরিদর্শক শ্যামল পাল বলেন, মাননীয় মেয়র মহোদয় নগরবাসির সকলকে যার যার বাড়ি পরিস্কার রাখার কথা বলেছেন। নগরীর কনো এলাকায় মশার উপদ্রব বেশি হলে আমাদের জানাবেন আমরা ব্যবস্থ্যা নিবো। এর আগে তারা ১৭,১৮ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় গিয়ে মশার ঔষধ স্প্রে দেয়া হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা আবুল আমিন, পরিচ্ছন্ন পরিদর্শক শ্যামল পাল, মশক নিধন কমিটির সুপার ভাইজার রিপন সিকদার, সোহেল খন্দকার সহ অন্যান্য কর্মকর্তা।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ