আজ মঙ্গলবার, ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

মৃত মেয়ে জীবিত উদ্ধারে পুলিশের তদন্ত কমিটি

সংবাদচর্চা রিপোর্ট : গণধর্ষণ ও হত্যার দায় স্বীকার করে ৩ আসামীর জবানবন্দীর পরও ভিকটিম উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম। ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনে এ কমিটি গঠন করা হয়। সোমবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এডিশনাল এসপি ডিবিকে প্রধান করে কমিটিতে রাখা হয়েছে সহকারী পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) ও ডিআই-১কে। ঘটনাটি খুবই চাঞ্চল্যকর
না
রায়ণগঞ্জ শহরের দেওভোগ পাক্কারোড এলাকার গার্মেন্ট শ্রমিক জাহাঙ্গীরের ছোট মেয়ে জিশা মনি। গত ৪ জুলাই থেকে সে নিখোঁজ হয়। আর ৬ আগস্ট জিশা মনির বাবা জাহাঙ্গীর আলম নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। ৭ আগস্ট গ্রেপ্তার করা হয় কথিত প্রেমিক আব্দুল্লাহ, নৌকার মাঝি খলিল ও অটো চালক রকিবকে। এদের মধ্যে কথিত প্রেমিক আব্দুল্লাহ, নৌকার মাঝি খলিল ধর্ষণের পর হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করেন।
তদন্ত কমিটি গঠনের সত্যতা স্বীকার করে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম জানান, ঘটনাটি খুবই চাঞ্চল্যকর। তাই ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটন ও সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে এডিশনাল এসপি ডিবিকে প্রধান করে সহকারী পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) ও ডিআই-১কে কমিটিতে রাখা হয়েছে।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ