আজ শুক্রবার, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

মইনউদ্দীন খান বাদলের কফিনে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং জাতীয় সংসদ সদস্য মইনউদ্দীন খান বাদলের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী আজ সকালে এখানে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) একাংশের নেতা বাদলের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণের পরে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের সিনিয়র নেতা এবং সংসদ সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বাদলের কফিনে অপর একটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের পক্ষ থেকে তাঁর সামরিক সচিব বাদলের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী এবং ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট ফজলে রাব্বি চৌধুরী বাদলের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের পক্ষ থেকে বাদলের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

১৪ দলীয় জোট নেতৃবৃন্দ, জেএসডি, ওয়ার্কার্স পার্টির নেতারা বাদলের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

এরআগে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বাদলের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মন্ত্রীবৃন্দ, চিপ হুইপ, হুইপ, সংসদ সদস্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং জাতীয় সংসদের কর্মকর্তা কর্মচারীগণসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোক জানাজায় শরিক হয়েছেন।এসময় পুলিশের একটি চৌকষদল মরহুমের প্রতি রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানায় এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।

পরে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন জাতীয় সংসদ ভবনের পেশ ইমাম।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)-র একাংশের কার্যকরী সভাপতি মইনউদ্দীন খান বাদল বৃহস্পতিবার ভারতের বাঙ্গালুরুর একটি হাসপাতালে মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। তিনি চট্টগ্রাম-৮ আসন থেকে তিনবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ