২০০১ সালে বিএনপি জামায়াতের শাসন আমলে রাজধানীর সবুজবাগ, বাসাবো, মতিঝিলসহ বিভিন্ন এলাকায় ঠিকাদারি কাজ করেছেন জিকে শামীম। শুধু তাই নয় গণপূর্ত ভবনের বেশি ভাগ ঠিকাদারি কাজ তিনি করেন।বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে গণপূর্তে এই শামীমই ছিলেন ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তি। সেই জিকে শামীম এখন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সমবায় বিষয়ক সম্পাদক। একই সাথে তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি।
আজ শুক্রবার শুক্রবার দুপুরে জি কে শামীমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৭ দেহরক্ষীসহ তাকে আটক করেছে র্যাব। পরে তাকে নিয়ে তার ব্যবসায়িক কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান অর্থ, অস্ত্র ও বিদেশি মদ জব্দ করা হয়। এর আগে সকাল থেকে তার বাড়িটি ঘেরাও করে রাখে আইনশৃংখলা বাহিনী। র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রট সারওয়ার আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
র্যাবের পরিচালক (গণমাধ্যম) লে কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম সাংবাদিকদের বলেন, যুবলীগের সমবায়বিষয়ক সম্পাদক জি কে শামীমসহ আটজনকে আটক করা হয়েছে। টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজির সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে শামীমকে আটক করা হয়েছে।