আজ শুক্রবার, ১৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৩১শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ উপলক্ষে যুবলীগের আলোচনা

বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের  ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ( ৭ মার্চ) বিকালে রূপগঞ্জ উপজেলার তারাব পৌরসভার বিশ্বরোড এলাকায় যুবলীগ কার্যালয়ে আলোচনা সভা হয়।  তারাব পৌর যুবলীগের সভাপতি মো:মোশারফ হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় তারাব পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন,সহ সভাপতি মো:মহসিন ভুঁইয়া, কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম মনির, আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম মফিজ, রাসেল শিকদার, রূপগঞ্জ উপজেলার যুবলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মো: জাহাঙ্গীর হোসেন উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভার আয়োজন করে তারাব পৌর যুবলীগ।

সভায় বক্তরা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, ৭ মার্চের ভাষণকে অস্বীকার করা মানে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা। এটি শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্ববাসির একটি সম্পদ। পরাধীন জাতির মুক্তির একটি ঐতিহাসিক বার্তা। সারা বিশ্বের নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের জেগে ওঠার শক্তিময় বার্তা। আলোচনা সভা শেষে গাজীর পরিবারের জন্য দোয়া করা হয়।

প্রসঙ্গত , ২০১৭ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধুর এই তেজোদীপ্ত ঘোষণাই ছিল আমাদের স্বাধীনতার ভিত্তি। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের শত নিপীড়ন উপেক্ষা করে বীর বাঙালির অস্ত্র ধারণের পূর্বে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে এদিনই স্বাধীনতার ডাক দেওয়া হয়। এরপরই দেশের মুক্তিকামী মানুষ ঘরে ঘরে চূড়ান্ত লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। একপর্যায়ে দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ