আজ বৃহস্পতিবার, ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

আমি পুলিশ কনস্টেবল রুবেল হত্যার সাথে জড়িত নই-চেয়ারম্যান স্বপন

পুলিশ কনস্টেবল

আমি পুলিশ কনস্টেবল রুবেল হত্যার সাথে জড়িত নই-চেয়ারম্যান স্বপন

পুলিশ কনস্টেবল
ষ্টাফ রিপোর্টার-
আড়াইহাজরের দুর্গম মেঘনা বেষ্টিত চরাঞ্চল কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের কালাপাহাড়িয়া গ্রামের রুপমিয়ার ছেলে ছুটিতে থাকা পুলিশের টেররিজম বিভাগের কনষ্টেবল রুবেল হত্যা মামলায় কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনকে অনর্থক মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলাটি করা হয়েছে বলে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপন দাবী করেন। সম্প্রতি হাই কোর্ট থেকে অন্তর্বর্তী কালিন জামিন পাওয়ার পর তিনি সংবাদ চর্চাকে এ সব কথা বলেন।

সাইফুল ইসলাম স্বপন বলেন, যে দিন রুবেল হত্যার ঘটনা ঘটে সেদিন আমি এলাকয় উপস্থিত ছিলাম কি না তা তলিয়ে দেখা হউক। অথচ, আমাকে প্রধান আসামী করে হত্যা মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। আমার অনেক নেতা কর্মীর বাড়ী ঘর, মালামাল, গরু বাছুর পর্যন্ত লুটপাট করেছে নিহত রুবেলের পরিবার ও তার আত্মীয় স্বজনেরা। তারা এলাকায় গেলে আমাকে মেরে ফেলা হবে বলে প্রকাশ্যে হুমকী দিয়ে বেড়াচ্ছে।

সাইফুল ইসলাম স্বপন বলেন, জামিন ছিলনা বলে গ্রেফতার এড়াতে বেশ কিছু দিন এলাকায় যাইনি। এখন জামিন হয়েছে। এলাকায় যেতে আর কোন বাধা নাই।

প্রসঙ্গত, বিগত ২০১৭ সনের ২ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪ টায় এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হাতে রুবেল খুন হয়। এর আগে ১ সেপ্টেম্বর দুপুরে রুবেল সহ তাদের লোকজন প্রতিপক্ষের বাড়ী ঘর ভাংচুর ও লুটপাট করে। এর রেশ ধরেই রুবেলকে খুন করে প্রতিপক্ষ। রুবেল হত্যার পর চেয়ারম্যান স্বপনকে প্রধান আসামী করে প্রায় অর্ধশত লোকের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা দায়ের করে সকলকে এলাকা ছাড়া করে রুবেলের পরিবার। পরে আবার তারা আসামীদের বাড়ী ঘর ভাংচুর সহ লুটপাট চালায়। এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ ও দেয়া হয়েছে। উক্ত হত্যা মামলা সহ সংশ্লিষ্ট সকল অভিযোগের সঠিক তদন্ত হলে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হবেন বলে দাবী করেন চেয়ারম্যান স্বপন।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ