আজ বৃহস্পতিবার, ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

পাট পণ্যের প্রবৃদ্ধি, মন্ত্রী গাজীকে বিজেএ’র অভিনন্দন

সংবাদচর্চা রিপোর্ট
করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয় বেড়েছে চোঁখে পরার মতো। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছর শেষে দেখা যাচ্ছে কাচাঁ পাটের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। লকডাউন, কারখানা বন্ধ সেই সাথে ক্রেতাদের ক্রয়াদেশ বাতিলের মতো নেতিবাচক সিদ্ধান্তগুলোও পাট প্রবৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি বলে মনে করছেন সচেতন মহল। তাদের মতে, করোনা সংকটে যখন বিশ্ব অর্থনীতি হিমসিম খাচ্ছে সেখানে পাট পণ্যের প্রবৃদ্ধির কৃতিত্ব শুধু বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর (বীরপ্রতিক)।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশনের (বিজেএ) সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আরজু রহমান ভুইয়া সংবাদচর্চাকে জানান, মন্ত্রী গাজি শক্ত অবস্থানে ছিলেন বলেই কেবল পাট পণ্যের প্রবৃদ্ধি হয়েছে। কারণ তার নির্দেশ ছিলো, কাচাঁ পাট রপ্তানি বন্ধ হবে না। যার ফলে কাচাঁ পাট ও পাট পণ্য উল্লেখযোগ্য হারে রপ্তানি হয়েছে। এটা শুধুমাত্র মন্ত্রী গাজী দূরদর্শীতার প্রমাণ।

মন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমারা কাচাঁ পাট ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে তাকে অভিনন্দন জানাই। তার ভিন্ন চিন্তাধারাতেই কেবল করোনার সময়ে পাট পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে।

মন্ত্রীর গাজির প্রতি আকুল আবেদন জানিয়ে আরজু রহমান ভুইয়া বলেন, বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশনের বিভিন্ন সদস্যদের ১০০ থেকে ১৫০ কোটি টাকা বকেয়া আছে। এখন নতুন মৌসুমের আগমন। তাই বিজেএমসি জুট মিলের যে পাট ব্যবসায়ীদের পাওনা রয়েছে এই মৌসুমের শুরুতে ৩০ থেকে ৫০ ভাগ হলেও যেনো তিনি পরিশোধ করার ব্যবস্থা করে দেয়।

এসএমআর

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ