আজ শুক্রবার, ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

করোনাভাইরাসের অভিজ্ঞতা নিতে চীনে যাচ্ছে না বাংলাদেশ

চীনে করোনাভাইরাস মহামারি আকার ধারণ করছে। সে দেশেই সাড়ে চার হাজারের বেশি মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে একশ ছয়জন এরই মধ্যে মারা গেছেন।

সেই সঙ্গে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ১৭টি দেশে। ভাইরাসটি যেন মহামারি আকারে ছড়িয়ে না পড়তে পারে, সেজন্য প্রত্যেক দেশকে নিজেদের নাগরিকদের চীন থেকে সরিয়ে না নেওয়া আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

চীন বলছে, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রতিষেধক আবিষ্কারের চেষ্টা তারা করছে। চীন সরকারের ওপর এরই মধ্যে আস্থার কথা জানিয়েছে ডব্লিউএইচও এবং ডব্লিউটিএ (বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা)।

এরকম পরিস্থিতিতে সংক্রামক এই ভাইরাস নিয়ে সচেতনতা ও করণীয় সম্পর্কে আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশের সচিবালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার আয়োজন করা হয়। সভা শেষে একজন সাংবাদিক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপনের কাছে জানতে চান, করোনাভাইরাস সম্পর্কে অভিজ্ঞতা নিতে বাংলাদেশ থেকে কোনো টিমকে চীনে পাঠানো হবে কিনা?

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই মুহূর্তে প্রয়োজন নেই, প্রয়োজনীয়তা ফিলও করিনি। এই মুহূর্তে কোনো বিশেষজ্ঞ টিম পাঠানোর প্ল্যান আমাদের নেই। প্রয়োজন হলে আমরা ভবিষ্যতে চিন্তা করব।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এ পর্যন্ত ২৮৭০ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে। তবে কারো শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়নি।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ