আজ বৃহস্পতিবার, ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

ইরাকে পাটের বকেয়া টাকা আদায় করতে হবে: বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

নারায়ণগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক বলেছেন, কুয়েত-ইরাক যুদ্ধের আগে ইরাক বিজেএমসি’র পাটপণ্যের একটি নিয়োমিত বাজার ছিল । ১৯৯৭ সালে গ্রেইন বোর্ড অফ ইরাকের সঙ্গে ৩৮ হাজার বেল পাটপণ্য বিক্রয়ের দুটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইরাক-ইরান যুদ্ধের ফলে জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার কারণে ৫.৭২ মিলিয়ন ডলারের পণ্যমূল্য অনাদায়ী রয়ে যায়। সেই টাকা আদায় করতে ইরাকে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহবান জানান।

বুধবার (১৯ জুন) বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে গোলাম দস্তগীর গাজীর সঙ্গে ইরাকে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এ এম এম ফরহাদ সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পাটের হারানো বাজার পুনরায় ফিরে পেতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। পাট শিল্পের রপ্তানি আয় বাড়লে দেশ ২০৪১ সালের আগেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পৌছে যাবে।

এসময়  উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব আবু বকর সিদ্দিক,বিজেএমসি’র পরিচালক মোঃ দেলোয়ার হোসেন,মোঃ আব্দুল মজিদ, মন্ত্রীর বিশেষ সহকারি এমদাদুল হক সহ মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ।

জানা গেছে সাক্ষাৎকালে দু’দেশের বস্ত্র ও পাট শিল্পের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও এর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

এসময়  রাষ্ট্রদূত বলেন,‘বাংলাদেশ ও ইরাকের বন্ধুত্বের সম্পর্ক শুধু অর্থনৈতিকই নয় ঐতিহাসিক ও বটে । ইরাক বাংলাদেশ বন্ধুপ্রতীম দেশ । দুই দেশের নিয়োমিত বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে এ সম্পর্ক আরো জোরদার হচ্ছে। সেজন্য ইরাকে বস্ত্র ও পাটখাতে বাংলাদেশের সাথে ব্যবসায় বাণিজ্য সম্প্রসারণ তিনি কাজ করে যাবেন।’

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ