নিজস্ব প্রতিবেদক:
ফতুল্লায় মাসে মাসে টাকা নিলেও হঠাৎ ময়লা নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে টাকা আদায়কারী প্রতিষ্ঠানগুলো। কবে ফেল ময়লা নেয়া চালু হবে তাও জানায়নি তারা। এতে করে বিভিন্ন এলাকার বাসা-বাড়িতে ময়লা জমে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, কিছু দিন পর পর নানা অজুহাতে বাসা বাড়ির বর্জ্য নেয়া বন্ধ করে দেয় তবে কোন মাসে টাকা কম নেয় না।
জানা গেছে, দুই বছর ধরে জালকুড়িতে লিংক রোডের পাশে সিটি করপোরেশন আবর্জনা ফেলা বন্ধ করে দিয়েছে। তারা ফেলছে শহীদ নগর এলাকাতে। ওই জালকুড়িতে এতদিন ধরে আবর্জনা ফেলতো ফতুল্লা থানার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ এলাকার ময়লা সংগ্রহকারীরা।
ভ্যানগাড়ি দিয়ে কয়েকটি সংস্থা এসব আবর্জনা বাড়ি বাড়ি থেকে সংগ্রহ করে ফেলতো। বৃহস্পতিবার থেকে তারা ময়লা সংগ্রহ বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানান বিভিন্ন এলাকার মানুষজন। এতে বসত বাড়িতে জমতে শুরু করেছে আবর্জনা। দেখা দিয়েছে গন্ধ। বসত বাড়িতে থাকাটাই দুস্কর হয়ে পড়েছে। তাছাড়া সবগুলো এলাকায় ময়লা আবর্জনা ফেলাও কার্যত বন্ধ। এসব কারণে চরম দুর্ভোগের শিকার লোকজন।
স্থানীয়রা বলেন, বৃহস্পতিবার থেকে তাদের বাড়ির আবর্জনা সংগ্রহ বন্ধ রয়েছে। যে ভ্যানগাড়ি আবর্জনা সংগ্রহ করতেন তিনি বারণ করে দিয়ে গেছেন। কবে নাগাদ শুরু হবে তাও নিশ্চিত না।
কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল আলম সেন্টু বলেন, ময়লা ডাম্পিংয়ের জন্য সরকার আমাদের কোন জমি দেয়নি এবং আমাদের কাছে ময়লা ডাম্পিংয়ের কোন বরাদ্দ নেই। তাই কিছু করার নাই। তিনি আরো জানান, ইউনিয়নের ময়লা ফেলার জন্য ফতুল্লা রেলস্টেশনের পাশে জাবেদুল্লা ফ্যাক্টরির পেছনে ময়লা ফেলার কথা ছিল। কিন্তু এই জায়গার এলাকাবাসী মামলা করে বন্ধ করে দিছে।
আরও পড়ুনঃ
- তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

- রূপগঞ্জে মাদ্রাসার জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন

- কাঞ্চন পৌর আ.লীগ সেক্রেটারী গ্রেপ্তার

- ওসমান হাদি মারা গেছেন

- Ako sa orientovať v ponuke LiraSpin Casino
- Ivybet im Test So überzeugt die Plattform
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা আলমগীর হিরণ বলেন, ‘আমাদের সিটি করপোরেশনের ময়লা আমাদের অস্থায়ী ডাম্পিংয়ে ফেলা হয়। জেলা প্রশাসক প্রায় ৬ একর জায়গা দিয়েছেন ১৮নং ওয়ার্ডের আলামিন নগর এলাকায়।
আমাদের যেসকল এনজিওগুলো কাজ করে সেই এনজিওগুলোও আমাদের ময়লা ওখানে নিয়ে আসে। শিমরাইল-চিটাগাংরোড এলাকার ময়লাও এখানে নিয়ে আসা হয়। লিংক রোডে ময়লা আবর্জনা আমরা ফেলাই না। সে ময়লা ফেলায় ইউনিয়ন পরিষদের যারা আছে তারা ভ্যান গাড়িতে করে নিয়ে এসে এখানে ফেলায়।




