জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমিক উন্নয়ন ও কল্যান বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব কাউসার আহমাদ পলাশ বলেছেন,মাঠের অভাবেই উচুমানের খেলোয়াড় তৈরী হচ্ছে না।ফুটবলের যে গৌরবোজ্জল ইতিহাস তা ক্রমান্বয়ে ম্লান হয় যাচ্ছে।ফুটবলের গোরবোজ্জল ইতিহাস ফিরিয়ে আনতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশের প্রত্যেক টি উপজেলায় একটি করে মিনি স্টেডিয়াম করার ঘোষনা দিয়েছেন।তার সে ঘোষনাকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে আমরা আলীগঞ্জ মাঠটিকে পুনরুদ্ধার করে নিয়মিত ভাবে বিভিন্ন টুর্নামেন্টের আয়োজন করে আসছি।
তিনি আরো বলেন,আলীগঞ্জ মাঠটি টিকিয়ে রাখতে এ অঞ্চলের ক্রীড়া প্রেমী মানুষ তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতেও প্রস্তাব রয়েছে।আলীগঞ্জ মাঠ নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করে তারা যুব সমাজের মংল চায়না।নেশা মুক্ত সুন্দর জীবন গঠনে মাঠের ভুমিকা অপরিসীম। একটি মাঠ লাখো জীবনের অক্সিজেন। আমি বিশ্বাস করি আলীগঞ্জ থেকেই একদিন জাতীয় পযায়ের খেলোয়াড় তৈরী হবে।তারা পরিবার ও দেশের সম্মান বয়ে আনবে।
৬ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকেলে আলীগঞ্জ মাঠে অনুষ্ঠিত ২য় আলীগঞ্জ প্রিমিয়ার লীগ ডিগবার ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমি ফাইনাল খেলা শেষে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ ও সেরা খেলোয়ায়ের হাতে পুরস্কার বিতরনী পুবক প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সেমিফাইনালে পায়রা কিং মেকারের বিরুদ্ধে আলীগঞ্জ তরুন যুবসংঘ ট্রাইব্রেকারে জয় লাভ করে ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অজন করে।আলীগঞ্জ তরুন যুব সংঘের তোফাজ্জল ট্রাইব্রেকারে গোল করে দলকে ফাইনালে পৌছে দেয়। ম্যান অব দ্যা ম্যাচ ও সেমিফাইনালে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারটি তিনি লাভ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও আলীগঞ্জ ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ হাজী মোঃ আরিফুল ইসলাম, যুগ্ন আহবায়ক ও ক্লাবের সহসভাপতি মোঃ ফরিদ উদ্দিন,সদস্য সচিব ও ক্লাবের সমাজ কল্যান সম্পাদক হাজী মোঃ রফিকুল ইসলাম শামীম,যুগ্ন সচিব মোঃ মিজানুর রহমান, সদদ্য মোঃ মামুন,জামান,সালে আহম্মেদ প্রমুখ।