আজ বুধবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২০শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

আড়াইহাজারে আ.লীগের নেতা মমতাজের নেতৃত্বে শোক দিবস পালন

আড়াইহাজারে আ.লীগের নেতা মমতাজের নেতৃত্বে শোক দিবস পালন

আড়াইহাজারে আ.লীগের নেতা মমতাজের নেতৃত্বে শোক দিবস পালন

আড়াইহাজার প্রতিনিধি:

আড়াইহাজারে বুধবার বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ৪৩ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আড়াইহাজার আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতা ও সাবেক রাষ্ট্রদূত মমতাজ হোসেনের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা শোক দিবসে অংশ নেয়। মমতাজ উপজেলার আড়াইহাজার পৌরসভা, গোপালদী পৌরসভা, দুপ্তারা, বিশ্বনন্দী, খাগকান্দাসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে শোক দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত কাঙ্গালি ভোজ অনুষ্ঠানে অংশ নেয়।

এক আলোচনা সভায় মমতাজ হোসেন বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ছিল একটি দুঃসহ ভোর। ফজরের আজান হচ্ছে। আসসালাতু খায়রুম মিনান নাউম। একজন মুসলমান আজান শুনে নামাজ পড়তে যাবে। অথচ সেদিনের সেনা ঘাতকেরা গেল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে। সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হল। দশ বছরের রাসেল ও চার বছরের সুকান্ত বাবুও বাদ গেল না। ওইদিন শুধু একজন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়নি; হত্যা করা হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতার মূল চেতনা, সংস্কৃতি ও সংবিধানকে। দেশ স্বাধীন হয়ে ১০০ বছর এগিয়ে ছিল। বঙ্গবন্ধুর হত্যার মাধ্যমে দেশকে ১০০ বছর পিছিয়ে দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাছিনা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে দেশকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। তিনি আরও বলেন, ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেই থামেনি জাতীয় ৪ নেতাকেও হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও রেহানাকে দেশে আসতে দেয়া হয়নি। পরে ভারত তাদেরকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়। ১৯৮১ সালে তদান্তাধীন প্রেসিডেন্ট মেজর জিয়া ভারতের চাপের মুখে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ঢুকতে দিলেও ৩২ নম্বরে ঢুকতে দেয়নি।