আজ শনিবার, ১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

মরে গিয়েও রাজনীতিতে

মানুষ মরে গেলে তার সব কাজ শেষ হয়ে যায়। বেচে থাকে শুধু কর্মের মাধ্যমে। কিন্তু রূপগঞ্জের চনপাড়া এলাকার এমএ হাসান মুহরির ক্ষেত্রে ভিন্ন কথা। মরে যাওয়ার পরেও তাকে দিয়ে রাজনীতি করাচ্ছে জাতীয় পার্টি! গত ২৯ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে মরহুম এমএ হাসানের প্রকাশ করা হয়েছে। আর তাতে তোলপাড় শুরু হয়েছে পার্টির মধ্যে। নারায়ণগঞ্জেও সমালোচনার ঝড় বইছে। দলীয় পদের জন্য এমএ হাসানের নামে সুপারিশ করলো কে তা নিয়েও চলছে বিশ্লেষণ। ক্ষুব্ধ তৃণমূল জাপার নেতা কর্মীরা। নারায়ণগঞ্জের তিন জন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য রয়েছে। তারা হলেন, নারায়ণগঞ্জ ৫ আসনের এমপি সেলিম ওসমান , নারায়ণগঞ্জ ৩ আসনের এমপি লিয়াকত হোসেন খোকা , আড়াইহাজারের লোটন। তারা কি এ ভুলের দায় এড়াতে পারে ?

নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির নেতারা বলছে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে জাতীয় পার্টির  এমএ হাসান একজনই। তিনি ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর সন্ত্রাসী হামলায় চিকিৎসাধিন অবস্থায় মারা যান।

প্রসঙ্গত রূপগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির আমৃত্যু সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এমএ হাসান । আরো পড়ুনঃ রূপগঞ্জে আসবে না আজহারী