আজ সোমবার, ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৩ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

পাটের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে কাজ করবে ১৫ টিম

পাটের হারানো গৌরব ফেরাতে নারায়ণগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। গ্রহণ করছেন বিভিন্ন পদক্ষেপ।  চলতি মৌসুমে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ও ন্যায্যমূল্যে পাট কেনা নিশ্চিত করতে ১৫টি টিম গঠন করেছে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

এতে বলা হয়, গঠিত টিমগুলো বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের (বিজেএমসি) পাট কেনা মনিটরিং করবে। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় বিজেএমসির মিলগুলোতে পাট কেনা সংক্রান্ত বিষয়ে স্বচ্ছতা আনয়ন, মানসম্মত পাট কেনা নিশ্চিতকরণে এ উদ্যোগ নিয়েছে। একইসঙ্গে অনিয়ম-ত্রুটি দূরীকরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন জেলায় অবস্থিত বিজেএমসির পাটক্রয় কেন্দ্র তদারকি করাসহ পাটের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম কাজ করবে।

জানানো হয়, এসব টিম পাট কেনাকালীন মৌসুমে প্রতি মাসে অন্তত একবার সরেজমিনে ক্রয়কেন্দ্র পরিদর্শন করবে। দৈনিক পাট কেনা সংক্রান্ত তথ্যাদি (পরিমাণ ,গ্রেড, দর, মিলে সরবরাহের পরিমাণ) সংগ্রহ ও মিনটরিং করবে। পাট ক্রয়কেন্দ্রের সাপ্তাহিক প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে দাখিল করবে। পাট ক্রয়কেন্দ্র সংক্রান্ত কোনো অনিয়ম/সমস্যা দেখা দিলে, তা সমাধানের জন্য ক্রয়কেন্দ্রে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সার্বিক নির্দেশনা দেওয়া হবে। প্রয়োজনে মন্ত্রণালয়ের সচিবকে অবহিত করবেন।

বিজেএমসি প্রতিবছর নিজস্ব ক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ও ন্যায্যমূল্যে পাট কেনা নিশ্চিত করে। গত মৌসুমে বিজেএমসি ৯৮টি ক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে পাট কেনার কাজ সম্পন্ন করে। এ বছর বিজেএমসি ৫৭টি ক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে পাট কেনা পরিচালনা করছে।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ