আজ সোমবার, ১১ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Important Notice: Dear Munna Khan, kindly settle Invoice #CIT-246357 ASAP. For any inquiries, feel free to contact us. Thank you! www.contriverit.com

না.গঞ্জে হেভিওয়েট প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিল

না.গঞ্জে হেভিওয়েট

না.গঞ্জে হেভিওয়েটসংবাদচর্চা রিপোর্ট: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র বাছাইয়ের  ফল প্রকাশ করেছে জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা রাব্বী মিয়া । রবিরার নরায়ণগঞ্জের হেভিওয়েট প্রার্থী সহ মোট ১৪ জনের মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করেছে জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা। নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে মোট ৬১ টি মনোনয়ন পত্র জমা পড়ে।

বাছাইয়ে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা- সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। এ আসনে বাতিল করা হয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থী শ্রমিকলীগ নেতা কাউসার আহম্মেদ পলাশের মনোনয়ন। পলাশ ১ পার্সেন্ট ভোটার তালিকা সংযুক্ত না করা ও মামলার বিবরণ না দেওয়ায় তার মনোনয়ন পত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়। বাতিল করা হয়েছে বিএনপির আরেক হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক এমপি  গিয়াসউদ্দিনের এবং তার ছেলে জিএম কায়সারের। এছাড়া জাতীয় পার্টির সালাউদ্দিন খোকা মোল্লার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী তিনবারের নির্বাচিত কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের মনোনয়ন পত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। ঋণ খেলাপি ও কাউন্সিলর পদ থেকে পদত্যাগ না করায় তার মনোনয়ন পত্র বাতিল করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে সঠিক তথ্য না দেয়ায় জাকের পার্টির মাহফুজুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী রেহেনা আফজালের মনোনয়ন পত্র বাতিল করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু হানিফ হৃদয়ের মনোনয়ন পত্র বাতিল করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নাম ব্যবহার করলেও দলের সভানেত্রীর চিঠি না থাকায় শফিকুল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ১ পার্সেন্ট ভোটার তালিকার সাক্ষর না থাকায় জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী প্রার্থী অনন্যা হুসেইন মৌসুমী, গণফ্রন্টের প্রার্থী মো. সিরাজুল হক ও শাহাবুদ্দিন ছাড়াও ঋণ খেলাপির কারণে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র প্রার্থী মোশারফ হোসেনের মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হয়েছে।

তবে নির্বাচন কমিশনের বিধি মোতাবেক তিনি  আগামী ৩ দিনের মধ্যে সংশোধনের আবেদন করতে পারবেন। এখানে যদি তার প্রার্থীতা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তার পর তিনি আদালতের আশ্রয় নিতে পারবেন।আদালত যদি অযোগ্য ঘোষণা করে তা হলে আর নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না তিনি।

মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ৯ ডিসেম্বরে। প্রতীক বরাদ্দ ১০ ডিসেম্বর।