আজ শুক্রবার, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ,
১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে বেশ কয়েকটি ঠাটা বা বজ্রপাতের ঘটনায় মানুষের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সম্প্রতি ঢাকায় বজ্রপাতের কারণে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে তিনজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এদিকে, রবিবার সারাদেশে বজ্রপাতে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে রবিবার বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বজ্রপাতে মৃত্যু বা হতাহতের ঘটনা এড়াতে কিছু নির্দেশনা দিয়েছে।
রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক মোহাম্মদ রোবেদ আমিন বলেছেন, “বজ্রপাত একটি আকস্মিক ঘটনা, যা প্রতিরোধ করা অত্যন্ত কঠিন। যদি (বজ্রপাত) হয়ে যায় তাহলে অনেকের মৃত্যু হতে পারে।”
তিনি বলেন, “খেয়াল রাখতে হবে বাংলাদেশে সাধারণত এপ্রিল থেকে মে মাসে সর্বোচ্চ হলে জুন মাস পর্যন্ত বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। তাহলে বর্তমান সময়ে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটতে পারে। মৃত্যু ও হতাহত এড়াতে কিছু সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দেন তিনি।
অধ্যাপক আমিনের পরামর্শ অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে নিচের করণীয়সমূহ:
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিবছর বজ্রপাতে দেড়’শোর মত মানুষ মারা যান। বেশিরভাগ মৃত্যুর ঘটনা ঘটে হাওর অঞ্চলে। মানুষ ছাড়াও বজ্রপাতে প্রচুর গবাদি পশুও মারা যায়। মৃত্যুর সংখ্যা বিচার করে বাংলাদেশের সরকার বজ্রপাতকে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
