আজ সোমবার, ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৩ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

টাইগার বাহিনীর ভরাডুবি

ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা তিন ম্যাচ দুর্দান্ত খেললেও চতুর্থ ম্যাচে এসে হোঁচট খেল বাংলাদেশ! যদিও প্রথম তিন ম্যাচে জয় নিয়ে বোনাসসহ ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছে স্বাগতিকরা। এ ম্যাচে ইনিংসের অর্ধেক ওভারও ব্যাট করতে পারেনি মাশরাফি বিন মতুর্জার দল। ২৪ ওভারে তারা অলআউট হয়েছে মাত্র ৮২ রানে! জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমেছে লঙ্কানরা। ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে ২০০২ সালে কলম্বোয় স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৭৬ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন মুশফিকুর রহিম। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাব্বির রহমানের ১০ রান ছাড়া আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছতে পারেননি। শ্রীলঙ্কার সুরাঙ্গা লাকমাল ২১ রানে নেন ৩ উইকেট। এ ছাড়া দুসমন্ত চামিরা ৬ রান খরচ করে শিকার করেন ২ উইকেট। বৃহস্পতিবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নামে স্বাগতিকরা। কিন্তু শুরুতেই হোঁচট খায় বাংলাদেশ। মাত্র তিন ওভারের ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন এনামুল হক বিজয়, সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল। তৃতীয় ওভারে রানের খাতা খোলার আগেই সুরঙ্গা লাকমলের বলে প্লেড অন হয়ে ফেরেন এনামুল হক বিজয়। এরপর সাকিব আল হাসানও বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি। পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে তামিমের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির শিকার হয়ে রান আউট হন সাকিব (৮)। সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্প ভেঙেছেন লঙ্কান ফিল্ডার দানুষ্কা গুণাথিলাকা। এরপর ৩৪ রানের মধ্যে তামিম ও মাহমুদউল্লাহকে হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। সাকিব আউট হওয়ার এক বল পরই ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট অঞ্চলে গুনাতিলোকার দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হন তামিম (৫)। ১১তম ওভারে লাকমলের বাউন্সার হুক করতে গিয়ে ফাইন লেগে দুশ্মন্ত চামারার তালুবন্দি হন মাহমুদউল্লাহ (৭)। চরম বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে মুশফিক–সাব্বিরের ব্যাটে তাকিয়ে ছিল স্বাগতিকরা। কিন্তু দ্রুতই ফিরে যান সাব্বির। ১৭তম ওভারে থিসারা পেরেরাকে মিড অনে তুলে মারতে গিয়ে শেহান মাদুশঙ্কার তালুবন্দি হন। পরে দলীয় ৭৯ রানের মাথায় শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান মুশফিকও। এরপর ১১ রান তুলতেই বাংলাদেশ হারিয়েছে শেষ ৫ উইকেট! গত ম্যাচের দল থেকে একটি পরিবর্তন এসেছে বাংলাদেশ দলে। বাঁহাতি স্পিনার সানজামুল ইসলামের পরিবর্তে দলে জায়গা পেয়েছেন পেসার আবুল হাসান রাজু। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রাথমিক পর্বের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কা দলে এসেছে দুটি পরিবর্তন। ত্রিদেশীয় সিরিজে প্রথমবারের মতো খেলছেন ওপেনার দানুশকা গুনাথিলকা। দলে ফিরেছেন পেসার দুশমন্থ চামিরা। চোটের জন্য টুর্নামেন্ট শেষ হয়ে গেছে ওপেনার কুসল মেন্ডিসের। একই কারণে একাদশে নেই পেসার নুয়ান প্রদীপ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম দেখায় আগে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ পেয়েছিল ওয়ানডেতে নিজদের সবচেয়ে বড় জয়। ৩২১ রানের লক্ষ্য দিয়ে জিতেছিল ১৬৩ রানে। গ্রুপপর্বের শেষ এ ম্যাচটি জিতলে ফাইনালে উঠবে শ্রীলঙ্কা। হারলেও শ্রীলঙ্কার (-০.৯৮৯) ফাইনালে ওঠার পথ খোলা থাকবে তবে সে ক্ষেত্রে জিম্বাবুয়ের (-১.০৮৭) চেয়ে নিট রানরেটে এগিয়ে থাকত হবে দিনেশ চান্ডিমালের দলকে। ৩ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করা বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের পয়েন্ট ৪ করে। বাংলাদেশ স্কোয়াড: তামিম ইকবাল, এনামুল হক, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মাশরাফি বিন মুর্তজা, আবুল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন।

ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা তিন ম্যাচ দুর্দান্ত খেললেও চতুর্থ ম্যাচে এসে হোঁচট খেল বাংলাদেশ! যদিও প্রথম তিন ম্যাচে জয় নিয়ে বোনাসসহ ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছে স্বাগতিকরা। এ ম্যাচে ইনিংসের অর্ধেক ওভারও ব্যাট করতে পারেনি মাশরাফি বিন মতুর্জার দল। ২৪ ওভারে তারা অলআউট হয়েছে মাত্র ৮২ রানে! জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমেছে লঙ্কানরা।  ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে ২০০২ সালে কলম্বোয় স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৭৬ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ।  ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন মুশফিকুর রহিম। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাব্বির রহমানের ১০ রান ছাড়া আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছতে পারেননি।  শ্রীলঙ্কার সুরাঙ্গা লাকমাল ২১ রানে নেন ৩ উইকেট। এ ছাড়া দুসমন্ত চামিরা ৬ রান খরচ করে শিকার করেন ২ উইকেট।  বৃহস্পতিবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নামে স্বাগতিকরা। কিন্তু শুরুতেই হোঁচট খায় বাংলাদেশ। মাত্র তিন ওভারের ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন এনামুল হক বিজয়, সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল।  তৃতীয় ওভারে রানের খাতা খোলার আগেই সুরঙ্গা লাকমলের বলে প্লেড অন হয়ে ফেরেন এনামুল হক বিজয়। এরপর সাকিব আল হাসানও বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি। পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে তামিমের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির শিকার হয়ে রান আউট হন সাকিব (৮)। সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্প ভেঙেছেন লঙ্কান ফিল্ডার দানুষ্কা গুণাথিলাকা।  এরপর ৩৪ রানের মধ্যে তামিম ও মাহমুদউল্লাহকে হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। সাকিব আউট হওয়ার এক বল পরই ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট অঞ্চলে গুনাতিলোকার দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হন তামিম (৫)। ১১তম ওভারে লাকমলের বাউন্সার হুক করতে গিয়ে ফাইন লেগে দুশ্মন্ত চামারার তালুবন্দি হন মাহমুদউল্লাহ (৭)।  চরম বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে মুশফিক–সাব্বিরের ব্যাটে তাকিয়ে ছিল স্বাগতিকরা। কিন্তু দ্রুতই ফিরে যান সাব্বির। ১৭তম ওভারে থিসারা পেরেরাকে মিড অনে তুলে মারতে গিয়ে শেহান মাদুশঙ্কার তালুবন্দি হন। পরে দলীয় ৭৯ রানের মাথায় শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান মুশফিকও। এরপর ১১ রান তুলতেই বাংলাদেশ হারিয়েছে শেষ ৫ উইকেট!  গত ম্যাচের দল থেকে একটি পরিবর্তন এসেছে বাংলাদেশ দলে। বাঁহাতি স্পিনার সানজামুল ইসলামের পরিবর্তে দলে জায়গা পেয়েছেন পেসার আবুল হাসান রাজু।  বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রাথমিক পর্বের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কা দলে এসেছে দুটি পরিবর্তন। ত্রিদেশীয় সিরিজে প্রথমবারের মতো খেলছেন ওপেনার দানুশকা গুনাথিলকা। দলে ফিরেছেন পেসার দুশমন্থ চামিরা। চোটের জন্য টুর্নামেন্ট শেষ হয়ে গেছে ওপেনার কুসল মেন্ডিসের। একই কারণে একাদশে নেই পেসার নুয়ান প্রদীপ।  শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম দেখায় আগে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ পেয়েছিল ওয়ানডেতে নিজদের সবচেয়ে বড় জয়। ৩২১ রানের লক্ষ্য দিয়ে জিতেছিল ১৬৩ রানে।  গ্রুপপর্বের শেষ এ ম্যাচটি জিতলে ফাইনালে উঠবে শ্রীলঙ্কা। হারলেও শ্রীলঙ্কার (-০.৯৮৯) ফাইনালে ওঠার পথ খোলা থাকবে তবে সে ক্ষেত্রে জিম্বাবুয়ের (-১.০৮৭) চেয়ে নিট রানরেটে এগিয়ে থাকত হবে দিনেশ চান্ডিমালের দলকে।  ৩ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করা বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের পয়েন্ট ৪ করে।  বাংলাদেশ স্কোয়াড: তামিম ইকবাল, এনামুল হক, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মাশরাফি বিন মুর্তজা, আবুল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন।সংবাদচচা ডেস্ক:

ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা তিন ম্যাচ দুর্দান্ত খেললেও চতুর্থ ম্যাচে এসে হোঁচট খেল বাংলাদেশ! যদিও প্রথম তিন ম্যাচে জয় নিয়ে বোনাসসহ ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছে স্বাগতিকরা। এ ম্যাচে ইনিংসের অর্ধেক ওভারও ব্যাট করতে পারেনি মাশরাফি বিন মতুর্জার দল। ২৪ ওভারে তারা অলআউট হয়েছে মাত্র ৮২ রানে! জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমেছে লঙ্কানরা।

ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে ২০০২ সালে কলম্বোয় স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৭৬ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ।

ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন মুশফিকুর রহিম। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাব্বির রহমানের ১০ রান ছাড়া আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছতে পারেননি।

শ্রীলঙ্কার সুরাঙ্গা লাকমাল ২১ রানে নেন ৩ উইকেট। এ ছাড়া দুসমন্ত চামিরা ৬ রান খরচ করে শিকার করেন ২ উইকেট।

বৃহস্পতিবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নামে স্বাগতিকরা। কিন্তু শুরুতেই হোঁচট খায় বাংলাদেশ। মাত্র তিন ওভারের ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন এনামুল হক বিজয়, সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল।

তৃতীয় ওভারে রানের খাতা খোলার আগেই সুরঙ্গা লাকমলের বলে প্লেড অন হয়ে ফেরেন এনামুল হক বিজয়। এরপর সাকিব আল হাসানও বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি। পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে তামিমের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির শিকার হয়ে রান আউট হন সাকিব (৮)। সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্প ভেঙেছেন লঙ্কান ফিল্ডার দানুষ্কা গুণাথিলাকা।

এরপর ৩৪ রানের মধ্যে তামিম ও মাহমুদউল্লাহকে হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। সাকিব আউট হওয়ার এক বল পরই ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট অঞ্চলে গুনাতিলোকার দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হন তামিম (৫)। ১১তম ওভারে লাকমলের বাউন্সার হুক করতে গিয়ে ফাইন লেগে দুশ্মন্ত চামারার তালুবন্দি হন মাহমুদউল্লাহ (৭)।

চরম বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে মুশফিক–সাব্বিরের ব্যাটে তাকিয়ে ছিল স্বাগতিকরা। কিন্তু দ্রুতই ফিরে যান সাব্বির। ১৭তম ওভারে থিসারা পেরেরাকে মিড অনে তুলে মারতে গিয়ে শেহান মাদুশঙ্কার তালুবন্দি হন। পরে দলীয় ৭৯ রানের মাথায় শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান মুশফিকও। এরপর ১১ রান তুলতেই বাংলাদেশ হারিয়েছে শেষ ৫ উইকেট!

গত ম্যাচের দল থেকে একটি পরিবর্তন এসেছে বাংলাদেশ দলে। বাঁহাতি স্পিনার সানজামুল ইসলামের পরিবর্তে দলে জায়গা পেয়েছেন পেসার আবুল হাসান রাজু।

বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রাথমিক পর্বের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কা দলে এসেছে দুটি পরিবর্তন। ত্রিদেশীয় সিরিজে প্রথমবারের মতো খেলছেন ওপেনার দানুশকা গুনাথিলকা। দলে ফিরেছেন পেসার দুশমন্থ চামিরা। চোটের জন্য টুর্নামেন্ট শেষ হয়ে গেছে ওপেনার কুসল মেন্ডিসের। একই কারণে একাদশে নেই পেসার নুয়ান প্রদীপ।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম দেখায় আগে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ পেয়েছিল ওয়ানডেতে নিজদের সবচেয়ে বড় জয়। ৩২১ রানের লক্ষ্য দিয়ে জিতেছিল ১৬৩ রানে।

গ্রুপপর্বের শেষ এ ম্যাচটি জিতলে ফাইনালে উঠবে শ্রীলঙ্কা। হারলেও শ্রীলঙ্কার (-০.৯৮৯) ফাইনালে ওঠার পথ খোলা থাকবে তবে সে ক্ষেত্রে জিম্বাবুয়ের (-১.০৮৭) চেয়ে নিট রানরেটে এগিয়ে থাকত হবে দিনেশ চান্ডিমালের দলকে।

৩ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করা বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের পয়েন্ট ৪ করে।

বাংলাদেশ স্কোয়াড: তামিম ইকবাল, এনামুল হক, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মাশরাফি বিন মুর্তজা, আবুল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ