সংবাদচর্চা রিপোর্ট:
দেশের ঐহিত্যবাহী গণমাধ্যম দৈনিক যায়যায়দিন ১৭তম প্রতিষ্ঠাবর্ষে পদার্পণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শনিবার ১৫ অক্টোবর সকাল থেকে দেশবরেণ্য ব্যক্তিদের ঢল নামে। তাদের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত হয় যায়যায়দিন পরিবার। দেশের প্রথম সারির এ দৈনিকের ১৭তম বছরে পদার্পণ উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের কার্যালয় ফুলে ফুলে ভরে উঠে। মন্ত্রিসভার সদস্য, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বুদ্ধিজীবী, শিল্পী, সাহিত্যিক, সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের পদচারণায় গোটা প্রাঙ্গণ মুখর ছিল দিনভর। এ সময় গুণীজনরা বিশাল আকৃতির একাধিক কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উৎসব আয়োজনের সূচনা করেন। দুপুর থেকে সন্ধ্যা অবদি চলে অতিথি আপ্যায়ন। এর ফাঁকে ফাঁকে চলে নাচ-গান।যায়যায়দিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উৎসব মুখর আয়োজনে যোগ দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী এবং মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম,গাজী গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিসিবির পরিচালক গাজী গোলাম মর্তুজা পাপ্পা।
যায়যায়দিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রীতি সম্মেলনে যোগ দিয়ে রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি গাজী গোলাম মর্তুজা পাপ্পা যায়যায়দিনের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, আগামীতে আরো বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার করবে যায়যায়দিন। তিনি যায়যায়দিন পরিবারের প্রতি তাঁর অকুন্ঠ ভালবাসা ব্যক্ত করেন। মন্ত্রীপুত্র যায়যায়দিনের সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি ও প্রকাশক সাঈদ হোসেন চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, কাজী রুকুনউদ্দীন আহমেদ এর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক সংবাদচর্চা পত্রিকার সম্পাদক মোঃ মুন্না খাঁন, যায়যায়দিনের রূপগঞ্জ প্রতিনিধি মোঃ মকবুল হোসেন।
গাজী গোলাম মর্তুজা বলেন, বর্তমানে প্রিন্ট মিডিয়াকে অনলাইন ও টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হচ্ছে, যা চ্যালেঞ্জিং। যায়যায়দিনের নিউজসহ সবক্ষেত্রে এর গুণগত উৎকর্ষতা বেড়েছে। দেশের প্রথম সারির এই সংবাদমাধ্যম দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। যায়যায়দিনের আরও সমৃদ্ধি কামনা করি।মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে যায়যায়দিন বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি।