সংবাদচর্চা রিপোর্ট:
রূপগঞ্জের কাঞ্চন মায়ারবাড়ী স্ট্যান্ডে হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। হামলায় গাড়ি ভাংচুর, ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়েছে। এতে কাকন নামে একজন গুরুত্বর আহত হয়েছে। তাকে উদ্ধার করে রূপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভতি করা হয়েছে। রবিবার ( ১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
হামলাকারীদের মধ্যে রয়েছে সন্ত্রাসী শফি, বাছেদের ছেলে বোমা আবুল, ফজলুল হক খানের ছেলে সোহেল, মোজাম্মেলের ছেলে ইয়াবা শাহিন ,বেলায়েতের ছেলে তামিম,সুরুজ মুন্সির ছেলে আলী,সিদ্দিকের ছেলে জুম্মন,কালুর ছেলে শরিফ, শফির ছেলে নজরুল, নাজমুল,জয়নালের ছেলে মাসুম,মতিন,শুকুরের ছেলে মতিন,আরমানের ছেলে আতিকুর,ছহিনুদ্দিনের ছেলে আজিজুল, আরজুর ছেলে হালিম, শুক্কুরের ছেলে কবির, সুলতানের ছেলে নাজমুল, সিরাজ ছেলে শাহাদাৎ, শহিদুল্লাহ ছেলে রহমান, সাজুর ছেলে মিজান, তোতার ছেলে শ্যামল, সাহাজুদ্দিনের ছেলে আতাউর,ফাহিম, আনিছসহ অজ্ঞাত আরও ৫০/৬০ জন।
স্থানীয়রা জানান, সন্ত্রাসীরা নিরিহ পথচারীর উপর প্রথম আক্রমণ করে, দোকানপাট লুটপাট করে গাড়ি থামিয়ে অনেকের মোবাইল ছিনতাই করেছে। পরে পুলিশ জানতে চাইলে মোঘল বাহিনী পুলিশের উপর চড়াও হয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এতে পুলিশ সহ সাধারণ জনগন আহত হয়। মোঘলের ছোট ভাই শফি ককটেল মারে। ককটেলের বিকট শব্দে জনগন আতংকিত হয়ে চারিদিকে ছুটাছুটি করলে মায়ারবাড়ী একটি অফিস থেকে সন্ত্রাসীরা আগ্নেয়াস্ত্র, দেশীয় অস্ত্র রামদা,চাইনিজ কুড়াল,লোহার পাইপ,রড নিয়ে বের হয়ে স্ট্যান্ডের দোকানপাট ভাংচুর করে । ২ টি মটর সাইকেল সহ ৫০/৬০ টি গাড়ি ভাংচুর করে। একটি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে।
এব্যাপারে রূপগঞ্জ থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, দুই গ্রুপের সংঘর্ষের খবর পেয়েছি। সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কোনো লিখিত অভিযোগ পাই নাই। বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টায় আছি।