সংবাদচর্চা রিপোর্ট: অপহরনের ২৯ দিন পর ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলা (১৫) কে উদ্ধার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নারায়ণগঞ্জ । গত ২৯ জুলাই নারায়নগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন একরামপুর হতে পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলার একটি বিশেষ টিম অভিযান পরিচালনা করে উদ্ধার করে। ভিকটিম মরিয়ম আক্তার চাঁদপুর জেলার মতলব (দক্ষিন) থানার মাছুয়াখাল এলাকার মোঃ মোক্তার হোসেনের মেয়ে। তাদের বর্তমান ঠিকানা -বন্দর (আবু তাহেরের বাড়ীর ভাড়াটিয়া)।
ঘটনার প্রকাশ যে, ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলা (১৫) গত ২২/০১/২০২০খ্রিঃ বিকাল অনুমান ০৪.১০ ঘটিকার সময় কোচিং সেন্টারে পড়তে যাওয়ার সময় বিবাদী মোঃ রাব্বি (২০), পিতা-মোঃ আলমগীর, সাং-একরামপুর, থানা-বন্দর, জেলা-নারায়নগঞ্জ তার বন্ধু বান্ধব নিয়া ভিকটিমকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। ভিকটিম বিবাদী রাব্বির কথায় রাজী না হওয়ায় রাব্বি তাহার পিতা মাতাসহ বাদীর বাড়ীতে যাইয়া রাব্বীর সাথে ভিকটিমের বিবাহের জন্য প্রস্তাব দেয়। ভিকটিম নাবালিকা হওয়ায় ভিকটিমের পিতা-মাতা বিবাহে রাজী না হওয়ায় বিবাদী রাব্বী ও তার পিতা-মাতা ভিকটিমের পিতা-মাতাকে গালিগালাজ করে ফিরে আসে। ভিকটিম গত ০১/০৭/২০২০খ্রিঃ বিকাল অনুমান ০৪.১০ ঘটিকার সময় প্রতিদিনের ন্যায় কোচিংয়ে যাওয়ার পথে উইলসন রোড একরামপুর পৌছামাত্র বিবাদী তার সহযোগী বিবাদীদের নিয়ে ভিকবটিমের গতিরোধ করে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ওৎপেতে থাকা বিবাদীরা ১টি মাইক্রোবাস যোগে ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।
উক্ত ঘটনার ভিকটিমের মাম মোসাঃ নাজমা আক্তার বাদী হয়ে বিবাদী রাব্বীসহ ০৪ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, নারায়নগঞ্জ আদালতে একটি পিটিশন মামলা করেন। যাহা পিটিশন মামলা নং-১৬১/২০২০, ধারাঃ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/০৩) এর ৭/৩০। আদালত মামলাটি গ্রহন করে অনুসন্ধান পূর্বক সত্যতা নিরুপনের জন্য পিবিআই নারায়নগঞ্জকে নির্দেশ প্রদান করেন।
আদালতের আদেশ মোতাবেক পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলা এর পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মোঃ মনিরুল ইসলাম মামলাটির তদন্তভার গ্রহন করেন। তিনি মামলার তদন্তভার গ্রহন করিয়া ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলাকে উদ্ধারের লক্ষ্যে নারায়নগঞ্জ জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করেন। পরে মামলার নিয়োজিত গুপ্তচর ও আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে সংবাদ প্রাপ্তির পর মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম (পিপিএম), পুলিশ সুপার, পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলা এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান ও দিকনির্দেশনায় তদন্তকারী অফিসার এর নেতৃত্বে একটি টিম ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলা (১৫)কে গত ২৯ জুলাই বিকাল অনুমান ০৫.০০ ঘটিকার সময় নারায়নগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন একরামপুর হতে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/০৩) এর ২২ ধারা মোতাবেক জবানবন্দি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহন করে ভিকটিমকে আদালতের নিদের্শে ভিকটিমের মায়ের জিম্মায় প্রদান করনা হয়েছে।অপহরনের ২৯ দিন পর ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলা (১৫) কে উদ্ধার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নারায়ণগঞ্জ ।সংবাদচর্চা রিপোর্ট: অপহরনের ২৯ দিন পর ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলা (১৫) কে উদ্ধার করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ( পিবিআই)। গত ২৯ জুলাই নারায়নগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন একরামপুর হতে পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলার একটি বিশেষ টিম অভিযান পরিচালনা করে উদ্ধার করে। ভিকটিম মরিয়ম আক্তার চাঁদপুর জেলার মতলব (দক্ষিন) থানার মাছুয়াখাল এলাকার মোঃ মোক্তার হোসেনের মেয়ে। তাদের বর্তমান ঠিকানা -বন্দর (আবু তাহেরের বাড়ীর ভাড়াটিয়া)।
ঘটনার প্রকাশ যে, ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলা (১৫) গত ২২/০১/২০২০খ্রিঃ বিকাল অনুমান ০৪.১০ ঘটিকার সময় কোচিং সেন্টারে পড়তে যাওয়ার সময় বিবাদী মোঃ রাব্বি (২০), পিতা-মোঃ আলমগীর, সাং-একরামপুর, থানা-বন্দর, জেলা-নারায়নগঞ্জ তার বন্ধু বান্ধব নিয়া ভিকটিমকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। ভিকটিম বিবাদী রাব্বির কথায় রাজী না হওয়ায় রাব্বি তাহার পিতা মাতাসহ বাদীর বাড়ীতে যাইয়া রাব্বীর সাথে ভিকটিমের বিবাহের জন্য প্রস্তাব দেয়। ভিকটিম নাবালিকা হওয়ায় ভিকটিমের পিতা-মাতা বিবাহে রাজী না হওয়ায় বিবাদী রাব্বী ও তার পিতা-মাতা ভিকটিমের পিতা-মাতাকে গালিগালাজ করে ফিরে আসে। ভিকটিম গত ০১/০৭/২০২০খ্রিঃ বিকাল অনুমান ০৪.১০ ঘটিকার সময় প্রতিদিনের ন্যায় কোচিংয়ে যাওয়ার পথে উইলসন রোড একরামপুর পৌছামাত্র বিবাদী তার সহযোগী বিবাদীদের নিয়ে ভিকবটিমের গতিরোধ করে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ওৎপেতে থাকা বিবাদীরা ১টি মাইক্রোবাস যোগে ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।
উক্ত ঘটনার ভিকটিমের মাম মোসাঃ নাজমা আক্তার বাদী হয়ে বিবাদী রাব্বীসহ ০৪ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, নারায়নগঞ্জ আদালতে একটি পিটিশন মামলা করেন। যাহা পিটিশন মামলা নং-১৬১/২০২০, ধারাঃ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/০৩) এর ৭/৩০। আদালত মামলাটি গ্রহন করে অনুসন্ধান পূর্বক সত্যতা নিরুপনের জন্য পিবিআই নারায়নগঞ্জকে নির্দেশ প্রদান করেন।
আদালতের আদেশ মোতাবেক পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলা এর পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মোঃ মনিরুল ইসলাম মামলাটির তদন্তভার গ্রহন করেন। তিনি মামলার তদন্তভার গ্রহন করিয়া ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলাকে উদ্ধারের লক্ষ্যে নারায়নগঞ্জ জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করেন। পরে মামলার নিয়োজিত গুপ্তচর ও আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে সংবাদ প্রাপ্তির পর মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম (পিপিএম), পুলিশ সুপার, পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলা এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান ও দিকনির্দেশনায় তদন্তকারী অফিসার এর নেতৃত্বে একটি টিম ভিকটিম মরিয়ম আক্তার মেঘলা (১৫)কে গত ২৯ জুলাই বিকাল অনুমান ০৫.০০ ঘটিকার সময় নারায়নগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন একরামপুর হতে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/০৩) এর ২২ ধারা মোতাবেক জবানবন্দি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহন করে ভিকটিমকে আদালতের নিদের্শে ভিকটিমের মায়ের জিম্মায় প্রদান করনা হয়েছে।