আজ বুধবার, ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শামীম ওসমানের প্রস্তাবে কামাল মৃধা বহিস্কার !

সংবাদচর্চা রিপোর্ট:

শামীম ওসমান প্রস্তাব করেছিলেন কামাল মৃধাকে আওয়ামীলীগ থেকে বহিস্কার করা হয়েছিলো। ১৯৯৫ সালের কাউন্সিলের ৩ মাসের মাথায় শহর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদকের পদ থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।

১৯৮৪ সালে নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা ও জনপ্রিয় পৌরসভা চেয়ারম্যান আলী আহম্মদ চুনকার মৃত্যুতে দক্ষিণ বলয়ে নেতৃত্ব শূন্য হয়। তখন কাউন্সিলরের মাধ্যমে মফিজুল ইসলাম শহর আওয়ামীলীগের সভাপতি হন ও অধ্যাপিকা নাজমা রহমান সাধারণ সম্পাদক। তখন নাজমা রহমান ওসমান পরিবারের বিরোধী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তবে ১৯৯৫ সালে তাদের সাথে মিলে কাউন্সিল করে সভাপতি হন তিনি আর সাধারণ সম্পাদক পদে আসেন শামীম ওসমান। এর তিন মাসের মাথায় একটি পোস্টার ছেড়ার অভিযোগ তুলে কামাল মৃধার বিরুদ্ধে। পরে ২৩/২৬ ভোটে কামাল মৃধাকে বহিস্কার করা হয়।

এ বিষয়ে কামাল মৃধা জানান, ‘৮৪ সালে চুনকা ভাই মারা যাবার পর আমরা নেত্রিত্ব শূন্য হয়ে পড়ি। তখন আমরা কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নবাগত নাজমা রহমানকে বেছে নেই কারণ চুনকা ভাইয়ের শেষ নির্বাচনে তার ব্যাপক ভুমিকা ছিল। নিরাপত্তার কারনে তখন নাজমা রহমান তখন উত্তর চাষাঢ়া রাম বাবুর পুকুর পাড়ের বাড়ি রেখে দেওভোগের ভাড়া বাড়িতে চলে আসেন। এক সময় তার হাতে চলে আসে চুনকা বলয়ের রাজনৈতিক নেত্রিত্ব। ‘৯৫ সালের কাউন্সিলের আগে নাজমা রহমান শামীম ওসমান এর সাথে প্যানেল করে সভাপতি হন। তার তিন মাসের মাথায় আমাকে আওয়ামী লিগের প্রচার সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।