নিজস্ব প্রতিবেদক:
জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমিক উন্নয়ন ও কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব কাউসার আহমেদ পলাশ বলেছেন, আমি চাঁদাবাজি করে রাজনীতি করি নাই, আমি নিজের বাবার সম্পদ বিক্রি করে রাজনীতি করি। আমি ব্যবসা করেছি, ব্যাংক লোন নেইনি সুদ হবে বলে কারন সুদ ইসলামে হারাম।
জাতীয় শ্রমিকলীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক শাখার অন্তর্ভূক্ত নন্দলালপুর ইউনিট কমিটি ও শ্রমিকবৃন্দের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় শ্রমিকলীগের ফতুল্লা থানার কার্য্যকরী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমিক উন্নয়ন ও কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব কাউসার আহাম্মেদ পলাশ বলেন, সড়কে যানযট নিরসনের কর্মীদেরকে আটক করে আমার লোক বানিয়ে দ্রুত আইনে মামলা দেন, আরে ওরাতো ৭/৮ জন লোক গাড়ি থেকে কিছু টাকা তুলে নিজের পেট চালায় এবং বাকি টাকাগুলো শ্রমিকদের কল্যান ফান্ডে জমা দেয় যা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্থ চালকদের মাঝে বিতরন করা হয়।
সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে পলাশ বলেন, আবেগে মিথ্যা লিখে আপনাদের মূল্যবান ইবাদত নস্ট করবেন না। আপনারা সত্য ঘটনাটি সবার সামনে তুলে ধরুন তাহলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল, কারন যারা নিজেকে দুধে ধোয়া তুলসী পাতা মনে করে তাদের অনেকেই নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন রোডে পরিবহনসহ সকল যানবাহন থেকে প্রতিদিন চাঁদাবাজি করছে। নারায়নগঞ্জ থেকে মিরপুরের যাত্রীবাহী গাড়িটির মালিক পায় মাত্র ১৭০০ টাকা কিন্তু সারাদিনের উপার্জিত টাকাগুলো কোথায় যায় তা কিন্তু আমরা জানি। এখন নয় ঈদের পরে জনসম্মুখে তা প্রকাশ করা হবে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন এড. হুমায়ুন, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সমাজ কল্যাণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন, কুতুবপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রাহাত, প্রচার সম্পাদক ফতুল্লা থানা জাতীয় শ্রমিকলীগ মোঃমোবারক হোসেন, কার্যকরী সদস্য ফতুল্লা থানা জাতীয় শ্রমিকলীগের আঃকরিম, সহ-সভাপতি জাতীয় শ্রমিকলীগ আঞ্চলিক শাখা নন্দলালপুর ইউনিট কমিটির মোঃ সোনাই মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক জাতীয় শ্রমিকলীগ আঞ্চলিক শাখা নন্দলালপুর ইউনিট কমিটির রিপন আকন, সাংগঠনিক সম্পাদক জাতীয় শ্রমিকলীগ আঞ্চলিক শাখা নন্দলালপুর ইউনিট কমিটির সুলতান হোসেন মোল্লা, যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক জাতীয় শ্রমিকলীগ আঞ্চলিক শাখা নন্দলালপুর ইউনিট কমিটির মোঃ মজিদ পাটুয়ারীসহ উপস্থিত ছিলেন অসংখ্য শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।