আজ শুক্রবার, ১৪ই আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৮শে জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

সোমবার মন্ত্রিসভার শপথ

নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলটির মধ্যম সারির এক নেতা বলেন, নির্বাচনের আগের দিন নেত্রীর কার্যালয়ের সামনে এত লোক ছিল না যত লোক নির্বাচনের পর দিন থেকে গণভবনে গিয়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। মন্ত্রিপরিষদের শপথের আগ পর্যন্ত হয়তো নেত্রীর কার্যালয়ে কিছু লোকজন আসা যাওয়া করবে, তারপর আবার কমে যাবে। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ে এখন আলোচনা মন্ত্রিপরিষদে স্থান পাচ্ছেন কারা? কেউ কেউ মনে করছেন এবার মন্ত্রিপরিষদ থেকে বাদ পড়ছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সংসদ নির্বাচন না করায় তার পরিবর্তে বর্তমান পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামালের অর্থমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এই মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নানকে পদোন্নতি দিয়ে পূর্ণমন্ত্রী করার কথাও শোনা যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে, নতুন কেউ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাবেন। আর লোটাস কামাল অর্থমন্ত্রী হলে এম এ মান্নান প্রতিমন্ত্রীই থাকছেন। দলটির হাইকমান্ড সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য, শিল্প ও কৃষি মন্ত্রণালয়ে পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। তবে কেউ যদি বার্ধক্যজনিত কারণে দায়িত্ব নিতে অপারগতা প্রকাশ করে তাহলে পরিবর্তন হতে পারে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে কেউ কেউ বলছেন। সেক্ষেত্রে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে পারেন সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী শেখ ফজলুল করিম সেলিম কিংবা টেকনোক্রেট কোটায় একজন বিশিষ্ট চিকিৎসকের মন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপনের পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে সূত্রগুলো দাবি করছে। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, অসুস্থতাজনিত কারণে মন্ত্রিপরিষদে স্থান নাও পেতে পারেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। পূর্বের ন্যায় এই মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই থাকবে। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রীর বিষয়টিও অনিশ্চিত বলেই ধারণা সূত্রগুলোর। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের বর্তমান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি স্বপদে থাকছেন এটা প্রায় নিশ্চিত। তবে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা জাতীয় পার্টির দায়িত্বপ্রাপ্ত মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে এই মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আসতে পারেন আওয়ামী লীগের মধ্যম সারির কোনো নেতা। জানা গেছে, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্ব পরিবর্তন না হলেও সেখানে প্রতিমন্ত্রী আসতে পারে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীও অপরিবর্তীত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বার্ধক্যজনিত কারণে মন্ত্রিপরিষদে পুনরায় দায়িত্ব না পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই মন্ত্রীর। অপরিবর্তীত থাকতে পারে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা দুই প্রতিমন্ত্রী। জানা গেছে, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্বপদে বহাল থাকলেও এই মন্ত্রণালয়ে একজন প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ করার সম্ভাবনা রয়েছে। একই রকম হতে পারে তথ্য মন্ত্রণালয়ের ক্ষেত্রেও। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী পুনরায় এ দায়িত্ব পেলেও প্রতিমন্ত্রীর বিষয়টি অনিশ্চিত। পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপমন্ত্রী পদোন্নতি পেয়ে প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রীর বিষয়টি মোটামুটি নিশ্চিত থাকলেও মন্ত্রীর দায়িত্ব পরিবর্তন হতে পারে। পরিবর্তন হতে পারে নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ঢাকা থেকে নির্বাচিত একজন ব্যরিস্টার আসতে পারেন বলে আলোচনা রয়েছে। দলটির বিভিন্ন সূত্রের দাবি অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার দুই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের একজন টেকনোক্রেট কোটায় মন্ত্রী হতে পারেন। পাশাপাশি দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত দুই সাংগঠনিক সম্পাদকের একজন হতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী। দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় মন্ত্রী হতে পারছেন না দুযোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ড. এ কে আব্দুল মোমেনের নাম শোনা যাচ্ছে। তবে কেউ কেউ মনে করছেন এই মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তন নাও হতে পারে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী থাকলেও একটা প্রতিমন্ত্রী যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভুমি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বার্ধক্যজনিত কারণে দায়িত্ব না পেতে পারেন। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রীর পদোন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে। মন্ত্রিপরিষদে স্থান না পাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী পুনরায় স্বপদে দায়িত্ব পাচ্ছেন বলেই শোনা যাচ্ছে। তার মন্ত্রণালয়ে একজন প্রতিমন্ত্রী নিযুক্ত হতে পারেন। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব থাকতে পারেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু। তবে তার মন্ত্রণালয় পরিবর্তন হতে পারে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হিসেবে নতুন যুক্ত হতে পারেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। মন্ত্রী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, কর্নেল (অব.) ফারুক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নারায়ণগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক আলোচনায় রয়েছে। তাকে শিল্প অথবা মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে স্থান দেয়া হতে পারে । এছাড়া আলোচনায় রয়েছে শ ম রেজাউল করিম, আকবর হোসেন পাঠান ফারুক, নূর ই আলম চৌধুরী লিটন, দীপংকর তালুকদার, হাবিবে মিল্লাত, জাহিদ আহসান রাসেল, প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া পুলিশের সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত হবে আগামী সোমবার (৭ জানুয়ারি)। এ দিন বিকেল সাড়ে ৩টায় নতুন মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।    

বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ওই দিন বিকেল সাড়ে ৩টায় নতুন সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ গ্রহণ করবেন।

 নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলটির মধ্যম সারির এক নেতা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সু নজরে যারা থাকবেন তারাই মন্ত্রী সভায় স্থান পাবেন।

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ে এখন আলোচনা মন্ত্রিপরিষদে স্থান পাচ্ছেন কারা? কেউ কেউ মনে করছেন এবার মন্ত্রিপরিষদ থেকে বাদ পড়ছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সংসদ নির্বাচন না করায় তার পরিবর্তে বর্তমান পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামালের অর্থমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এই মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নানকে পদোন্নতি দিয়ে পূর্ণমন্ত্রী করার কথাও শোনা যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে, নতুন কেউ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাবেন। আর লোটাস কামাল অর্থমন্ত্রী হলে এম এ মান্নান প্রতিমন্ত্রীই থাকছেন।

দলটির হাইকমান্ড সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য, শিল্প ও কৃষি মন্ত্রণালয়ে পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। তবে কেউ যদি বার্ধক্যজনিত কারণে দায়িত্ব নিতে অপারগতা প্রকাশ করে তাহলে পরিবর্তন হতে পারে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে কেউ কেউ বলছেন। সেক্ষেত্রে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে পারেন সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী শেখ ফজলুল করিম সেলিম কিংবা টেকনোক্রেট কোটায় একজন বিশিষ্ট চিকিৎসকের মন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপনের পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে সূত্রগুলো দাবি করছে।

বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, অসুস্থতাজনিত কারণে মন্ত্রিপরিষদে স্থান নাও পেতে পারেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। পূর্বের ন্যায় এই মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই থাকবে। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রীর বিষয়টিও অনিশ্চিত বলেই ধারণা সূত্রগুলোর। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের বর্তমান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি স্বপদে থাকছেন এটা প্রায় নিশ্চিত। তবে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা জাতীয় পার্টির দায়িত্বপ্রাপ্ত মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে এই মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আসতে পারেন আওয়ামী লীগের মধ্যম সারির কোনো নেতা।

জানা গেছে, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্ব পরিবর্তন না হলেও সেখানে প্রতিমন্ত্রী আসতে পারে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীও অপরিবর্তীত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বার্ধক্যজনিত কারণে মন্ত্রিপরিষদে পুনরায় দায়িত্ব না পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই মন্ত্রীর। অপরিবর্তীত থাকতে পারে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা দুই প্রতিমন্ত্রী।

জানা গেছে, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্বপদে বহাল থাকলেও এই মন্ত্রণালয়ে একজন প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ করার সম্ভাবনা রয়েছে। একই রকম হতে পারে তথ্য মন্ত্রণালয়ের ক্ষেত্রেও। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী পুনরায় এ দায়িত্ব পেলেও প্রতিমন্ত্রীর বিষয়টি অনিশ্চিত। পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপমন্ত্রী পদোন্নতি পেয়ে প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রীর বিষয়টি মোটামুটি নিশ্চিত থাকলেও মন্ত্রীর দায়িত্ব পরিবর্তন হতে পারে। পরিবর্তন হতে পারে নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ঢাকা থেকে নির্বাচিত একজন ব্যরিস্টার আসতে পারেন বলে আলোচনা রয়েছে।

দলটির বিভিন্ন সূত্রের দাবি অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার দুই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের একজন টেকনোক্রেট কোটায় মন্ত্রী হতে পারেন। পাশাপাশি দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত দুই সাংগঠনিক সম্পাদকের একজন হতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী।

দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় মন্ত্রী হতে পারছেন না দুযোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ড. এ কে আব্দুল মোমেনের নাম শোনা যাচ্ছে। তবে কেউ কেউ মনে করছেন এই মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তন নাও হতে পারে।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী থাকলেও একটা প্রতিমন্ত্রী যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভুমি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বার্ধক্যজনিত কারণে দায়িত্ব না পেতে পারেন। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রীর পদোন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদে স্থান না পাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী পুনরায় স্বপদে দায়িত্ব পাচ্ছেন বলেই শোনা যাচ্ছে। তার মন্ত্রণালয়ে একজন প্রতিমন্ত্রী নিযুক্ত হতে পারেন।

প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব থাকতে পারেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু। তবে তার মন্ত্রণালয় পরিবর্তন হতে পারে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হিসেবে নতুন যুক্ত হতে পারেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা।

মন্ত্রী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, কর্নেল (অব.) ফারুক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ।

প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নারায়ণগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক আলোচনায় রয়েছে। তাকে শিল্প অথবা মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে স্থান দেয়া হতে পারে । এছাড়া আলোচনায় রয়েছে শ ম রেজাউল করিম, আকবর হোসেন পাঠান ফারুক, নূর ই আলম চৌধুরী লিটন, দীপংকর তালুকদার, হাবিবে মিল্লাত, জাহিদ আহসান রাসেল, প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া পুলিশের সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ ।

প্রসঙ্গত, গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঘোষিত ২৯৮টি আসনের মধ্যে নৌকা প্রতীকে মহাজোট পেয়েছে ২৮৮টি আসন। অন্যদিকে, ৭টি (বিএনপি ৫টি এবং গণফোরাম ২টি) আসন পেয়েছে ঐক্যফ্রন্ট। এবং ৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।   

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ