আজ শুক্রবার, ১৫ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৮শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

মৃত্যুর নবম কারণ যক্ষ্মা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং সহযোগী সংস্থাসমূহের উদ্যোগে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস-২০১৯ উদযাপন। এবারের প্রতিবাদের বিষয় ছিল। ‘এখনই সময় অঙ্গীকার করার, যক্ষ্মা মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার’।

২৪মার্চ (রোববার) সকাল ৯ টায় সিভিল সার্জনে এ দিবসটি পালিত হয়।

বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসটিতে সভাপতিত্ব করেছেন সিভিল সার্জনের অফিসার ডা. মো. এহসানুল হক, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদরের উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জের জেলা ম্যানেজার মো. আশরাফুল ইসলাম, বিকিএমএর ম্যানেজার প্রবীর কুমার,সিভিল সার্জনের সার্বিক তত্বাবধানে প্রোগ্রাম অর্গানাইজেশন আলতাফ হোসেন, জেলা ব্যবস্থাপক মো. আশরাফুল ইসলাম সহ আরো অনেকে।
বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মা এখনও অন্যতম প্রধান প্রাণঘাতী সংক্রামক রোগ, যা প্রতি বছর প্রায় ১৭ লাখ মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী ওবিশ্বের নবমতম কারণ হলো যক্ষ্মা। জনস্বাস্থ্যের গুরুভার বিবেচনায় যক্ষ্মা রোগ নির্মূল অধিকতর সাফল্য অর্জনের লক্ষে রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গীকার আদায়ে এই দিবসটি খুবই গুরুত্বপূর্ন অনুষ্ঠান। বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস হলো যক্ষ্মা সম্পর্কিত একটি সচেতনতামূলক কর্মসূচি।

বর্তমানে সকল ধরনের যক্ষ্মা রোগ সনাক্ত করে বর্তমানে আছে ৬৭%। চিকিৎসার আয়ওতায় বহিভূর্ত রোগী আছে ৩৩%। ওষুধ প্রতিরোগী চিকিৎসা সাফল্যের হার বর্তমানে আছে ৭৭%।এক্সটেনসিভলি ড্রাগ রিজিষ্ট্যন্ট রোগীর সংখ্যা আছে ১২জন।বাংলাদেশে যক্ষ্মা রোগের অবস্থা, ২০১৭ সালে সনাক্ত হয়ে ছিলো মোট ২লক্ষ ৪৪ হাজার ২’শ ১ জন। তাদের মধ্যে ১৫ বছরের কম বয়সের সংখ্যা ছিলো ১০ হাজার ১’শ ৮৯টি, ২০১৬ সালে ছিলো ৯৫%।