আর মাত্র ছয় মাস পরই অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। চলতি বছরের নভেম্বরেই তফসিল ঘোষণা । তাই নির্বাচনী প্রস্তুতী নিয়ে ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা। আর মাঠে সকল সম্ভাব্য প্রার্থীদের অবস্থান জানতেও কাজ করছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থ্যার সদস্যগণ। সে সূত্রমতে, জনসমর্থণে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের সংসদস সদস্য এবং বস্ত্র পাট মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক।
জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনের মধ্যে অন্যতম রূপগঞ্জ উপজেলাটি। নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজীর নিরলশ পরিশ্রমে এই আসনটি এখন অনন্য রূপ ধারণ করেছে। শুধু তাই নয়, জনগণের আস্থা ও ভালবাসায় উপজেলা থেকে জেলায় দলকে শক্তিশালী করতে গোলাম দস্তগীর গাজীর ভূমিকা অপরিসীম। এমনকি ঢাকার রাজপথেও দলীয় কর্মসূচীতে দেখা মিলে তার হাজার হাজার কর্মী-সমর্থকদের জনস্রোত। তাঁর নেতৃত্বে বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগ সুসংগঠিত। এছাড়াও তিনি বস্ত্র ও পাট মমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেয়ার পর আমূল পরিবর্তন এসেছে।
এদিকে, এবারের নির্বাচনকে ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষমতাসীন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা। কেউ কেউ করছেন লবিং ও কেন্দ্রে দৌঁড়ঝাপ। তবে এদের মধ্যে ব্যতিক্রম জনপ্রতিনিধি বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম দস্তগীর গাজী। প্রতি দিনই নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন জনগনের সেবায় এবং দলীয় কার্যক্রমে। যেকোনো সভা-সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার পাশাপাশি জনগণের কাছে সরকারের উন্নয়নের বার্তা নিয়ে যাচ্ছেন দোয়ারে দোয়ারে। মহামারী করোনা থেকে শুরু করে প্রতিটি দূর্যোগে তাঁর নেত্রী বঙ্গবন্ধুর কণ্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অসহায় মানুষের পাশি দাঁড়িয়েছেন। যেকারণে নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে চায়ের দোকান থেকে শুরু করে পাড়া মহল্লা, মাঠ-ঘাটে সকলের পরিচিত নাম গোলাম দস্তগীর গাজী।
অন্যদিকে, এই আসনের সংসদ সদস্য হওয়ার পাশাপাশি তাঁর পরিবারকেও বিলিয়ে দিয়েছে জনগণের সেবায়। ইতমধ্যে তাঁর স্ত্রী পৌর মেয়রের দায়িত্ব পালন করে জনগণের সাথে মিশে মনিকোঠায় রয়েছেন। একই সাথে বিশিষ্ট সমাজসেবক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন তার পুত্র গাজী গোলাম মর্তুজা পাপ্পা। তাছাড়া মসজিদ-মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যপক উন্নয়নের অংশিদারিত্ব থাকায়, পাল্টে গেছে সেখানকার মাননোন্নয়ন। তাই শক্তি সামর্থ্য সব বিবেচনায় এই আসনটিতে বিকল্প আর কেউ নেই বলেই জানিয়েছেন সূত্রটি।