নবকুমার:
গোলাম দস্তগীর গাজী বাংলাদেশের রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। তিনি রূপগঞ্জ বাসির ধ্রুব তারা। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই স্বপ্ন দেখতেন এদেশের মানুষের সেবা করতে। পাকিস্তানের শাসন শোষনের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করছেন।বঙ্গবন্ধুর ডাকে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছেন। যুদ্ধ করে অর্জন করেছেন বীরপ্রতীক খেতাব। বীরপ্রতীক খেতাব অর্জন করেই থেমে থাকেন নি। গোলাম দস্তগীর গাজী বাংলাদেশের একজন সফল ব্যবসায়ী এবং শ্রেষ্ট করদাতা।
তার ছোয়া যেখানেই লাগে সেখানেই পরিবর্তন হয়। তিনি ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনা মনোনিত মহাজোটের প্রার্থী হয়ে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামানকে প্রায় ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে প্রথম বারের মত জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ক্ষমতায় এসে তিনি রূপগঞ্জের উন্নয়ন চিত্র পাল্টে দেন। নির্মাণ করেন তৃতীয় শীতলক্ষা সেতু,ভূলতা ফ্লাইওভার। সরকারি করণ করেন মুড়াপাড়া কলেজকে। তার পদচারণায় মুখরিত রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ।
তিনি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রায় ১ লাখ ভোটের ব্যবধানে দ্বিতীয় বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দীর্ঘ ১০ বছরের শাসন আমলে গোলাম দস্তগীর গাজী আওয়ামীলীগের কর্র্মীদের মাঝে প্রতি শুক্রবার শনিবার সপ্তাহে ২ দিন সময় দিয়েছে। তার নামে নেই কোন চাঁদাবাজির মামলা। নেই কোন টেন্ডারবাজির অভিযোগ। তিনি সর্বদাই ভাবেন রূপগঞ্জবাসীর মুখে কিভাবে হাসি ফোটানো যায়। কিভাবে রূপগঞ্জের উন্নয়ন করা যায়।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটারদের মন জয় করতে গোলাম দস্তগীর গাজী কে ডাক্তার রূখে দেখা গেছে। তিনি ব্যবসা বাণিজ্য ছেড়ে মানুষের টানে রূপগঞ্জের অসুস্থ মানুষকে নিজে হাতে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। টাকা পয়সার তার কোন অভাব নেই। তার পরও মানে না তার পাগল মন। সৃষ্টির সেবা করলে ঈশ্বরকে পাওয়া যায়। তার কাছে মানব ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম। সে মানবতার প্রতীক হিসেবে রূপগঞ্জ বাসির কাছে পরিচিত পেয়েছে।
চিকিৎসক রূপে গোলাম দস্তগীর গাজীকে পাশে পেয়ে রূপগঞ্জের গণমানুষ অনেকটাই আনন্দি।তারা অনেকেই গোলাম দস্তগীর গাজী কে তৃতীয় বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত করার জন্য দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।