বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে মহানগর যুবদল।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় শহরের গলাচিপা থেকে চাষাঢ়া পর্যন্ত এ বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। পরে মিছিলটি চাষাঢ়া সান্তনা মার্কেটের সামনে এসে সমাবেশ করে। এ সময় পুলিশের ধাওয়ায় নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
উক্ত কর্মসূচিতে নেতাকর্মীরা বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং তার সু-চিকিৎসার দাবি জানান।
মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের নেতৃত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মো. সুরুজ্জামান, আনোয়ার হোসেন মাহমুদ বকুল, মো. আকতার হোসেন, মহানগর যুবদলের সহ সভাপতি আকতার হোসেন খোকন শাহ, ইসালউদ্দিন ইশা, জানে আলম দুলাল, রিটন দে, ইউনুস খান বিপ্লব, নাজমুল কবির নাহিদ, যুগ্ম সম্পাদক আলী নওশাদ তুষার, ইকবাল হোসেন, নজরুল ইসলাম, ফারুক আহম্মেদ, শাহাদুল্লাহ মুকুল, এম এম সাগর, মহানগর যুবদল নেতা শহীদুল ইসলাম, সাইফুদ্দিন মাহমুদ ফয়সাল, সোহেল খান বাবু, জাহাঙ্গীর প্রধান, আরমান হোসেন, আল-আমিন খান, নবু হোসেন, জুলহাস হাসান, রানা মুন্সী, মো. শহীদ, মো. মুসা, শেখ অপু, কাজী নুরে আলম, আকতারুজ্জামান মৃধা, আক্তার হোসেন জাহিদ, নুরুল্লাহ খন্দকার, আল আমিন, মো. সেলিম, মিঠু, বাদশাহ, আলমগীরউদ্দিন, আবু শেখ, বাহার, দুলাল, জামাল, আলমগীরউদ্দিন, জাকির মাসুদ প্রমুখ।।
সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ বলেন, ‘বর্তমানে মিড নাইট সরকারে ঘুনে ধরেছে। গণবিষ্ফোরনে সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।’
খোরশেদ আরো বলেন, ‘আইনগত ভাবে খালেদা জিয়া মুক্তি পাওনা হলেও নতজানু আজ্ঞাবহ দলীয় বিচারকদের কারণে মুক্তি পাচ্ছেন না। আওয়ামী লীগ দেশের মানুষকে হাইর্কোট দেখাচ্ছে। খোরশেদ প্রশ্ন করেন সুপ্রীম কোর্টের আদেশ অমান্য করার মত সাহস হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পায় কেমনে। শুধুমাত্র পরাধীন বিচার ব্যবস্থার করণেই খালেদা জিয়া আজ জেলে। আদালতের রায় এখন বিশেষ ভবনে লেখা হয়।’