নবকুমার:
পাবনার বেড়া উপজেলার চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ যেন থামছে না। বিএনপি জামায়াত থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েই তারা মিথ্যাচার শুরু করে দিয়েছে। নব্য আওয়ামী লীগ দলের প্রকৃত নেতাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সেই অপপ্রচারের ইন্ধন যোগাচ্ছে আওয়ামী লীগের একটি চক্র। ওদের লক্ষ্য আগামী কাউন্সিলে চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের পদ ভাগিয়ে নেওয়া। সেই তালিকায় রয়েছে তারাপুরের শামীম , চাকলার ইদ্রিস। আর মিথ্যাচারের শিকার হয়েছেন চাকলা ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন। ফারুক ২০১১ সালে শামীম -ইদ্রিসদের পরাজিত করে প্রথম বারের মত চাকলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরে ফারুক চাকলা ইউনিয়নের কাকেশ্বরী নদীর উপর ৩ টা ব্রিজ করেছে। ক্যানাল ব্রিজ করেছে। রাস্তা ঘাট পাকা করে দিয়েছে। স্কুলের উন্নয়ন হচ্ছে। যা জামায়াতের রেজাউল করিম জেকের চেয়ারম্যান থাকাকালিন সময় করতে পারে নাই। তরুণ ফারুকের এত উন্নয়ন যেন সবার গলার কাটা হয়ে দাড়িঁয়ে। ফারুককে ঠেকানোর জন্য একটি চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ওরা গুজব ছড়াচ্ছে। কিভাবে চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কে ধ্বংস করা যায় সেই মিশনে ব্যস্ত রয়েছে ঐ চক্রটি । ওরা আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন চিত্র প্রচার না করে উল্টো দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। কার বউ কি করলো সেটা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে তারা ।
প্রসঙ্গত গত কাউন্সিলে চাকলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন ফারুক হোসেন। তিনি চেষ্টা করেছেন প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতাদের কর্মীদের মূল্যায়ন করতে। তার প্রচেষ্টায় গত সংসদ নির্বাচনে চাকলা ইউনিয়নে নৌকা বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছে।